২০২৪-০৫-১২ ০৪:২১:৫৪ / Print
এবারে সিলেটে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৯২০ জন। গত বছরের তুলনায় এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই কমেছে।
পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ০৫ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৮ হাজার ৫০৫ জন। এজন্য কতৃপক্ষ স্কুলগুলোতে ভাল শিক্ষকের অভাবকে। তবে দায়সারা বক্তব্য দিয়ে সিলেটপাসের হার ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এজন্য শিক্ষকদের ভূমিকা আরো জোরালো করার তাগিদ দেন।
রোববার (১২ মে) বেলা ১১টার দিকে সিলেট শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য পাওয়া পাওয়া গেছে। তবে সিলেট বোর্ড কর্তৃপক্ষ দুপুর সাড়ে ১২টায় সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবে।
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, এবছর সিলেট বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৯ হাজার ৭৩ জন। এরমধ্যে পাস করেছে ৮০ হজার জন। এবছর পাসের হার ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ০৫ শতাংশ। গতবারের তুলনায় এবার পাসের হার কমেছে ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ।
এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৯২০ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৮ হাজার ৫০৫জন। এবছর জিপিএ-৫ কমেছে ৫৮৫টি। এর আগে, আজ সকাল ১০টায় গণভবনে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ফলাফলের কপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন।
পরে প্রধানমন্ত্রী তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেন। সাধারণত প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি এবং এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে করোনা মহামারির কারণে দেশের শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে।
২০২০ সালে বিষয় ও নম্বর কমিয়ে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। চলতি বছর পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণ সময় এবং পূর্ণ নম্বরে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হয়।