রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ইংরেজী, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বাংলা ENG

শিরোনাম : বিজ্ঞানের যুক্তিতে মুখর সিলেট সরকারী অগ্রগামী বালিকা বিদ্যালয়: সমকাল জাতীয় বিজ্ঞান উৎসব সিলেট বিভাগে প্রতিদিন ডিমের ঘাটতি ২৫ লাখ: কর্মশালায় তথ্য নেতাকর্মীদের নির্যাতন করে নিজেদের নবাব ভাববেন না: স্বোচ্ছাসেবকলীগ নেতা এমদাদের শোডাউনে মেয়র হাওরে লাশ: পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে অন্তরঙ্গ সময় কাটানোর পর মৃত্যু হয় নয়নের সিলেট মহানগর সচেতন নাগরিক কমিটির আহবায়ক পংকী, সদস্য সচিব মামুন একাদশে ভর্তি: আসন নয়, সংকট ভালো কলেজের প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেওয়ায় যুবদলের ৫ নেতাকে শোকজ সিলেট শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার জিপিএ দুটোই কমেছে চায়ের রেকর্ড উৎপাদন হলেও কম সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ : গোলাপগঞ্জে সন্ত্রাস আর জালভোটের মহোৎসব হয়েছে

ওসমানী বিমানবন্দর ঘিরে স্বর্ণ কারবারিরা ফের সক্রিয়

তাইনুল ইসলাম আছলাম::::

২০২৩-১২-০৯ ০৮:৫৭:২০ /

সিলেট ওসমানী বিমানবন্দর ঘিরে দেশের স্বর্ণ চোরাকারবারিরা ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ওই সিন্ডিকেট ভাড়াটেদের দিয়ে বহন করে নিয়ে আসছে মোটাদাগের স্বর্ণের চালান। বিভিন্ন সময়ে স্বর্ণের চালান আটক করা গেলেও মূল সিন্ডিকেট সদস্যরা সব সময়ই থাকছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

গত শুক্রবার সকালে বিমানের একটি ফ্লাইট থেকে ৩৪ কেজি ওজনের স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় আটক করা হয়েছে চারজনকে। এরআগেও চোরাচালানে একাধিক ব্যক্তিকে আটক করা গেলেও তাদের কাছ থেকেও তেমন কোন ক্লু মিলেনি।

কাস্টমস ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, যত সোনা ধরা পড়ছে, তার কয়েক গুণ বেশি সোনা ভারতে পাচার হয়ে যাচ্ছে। শুক্রবার স্বণের্র চালান আটকের ঘটনায় সিলেট বিমানবন্দর থানায় মামলা হয়েছে। আসামী করা হয়েছে ঘটনার সময় গ্রেফতারকৃত চারজন ছাড়াও অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে। রাতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মুরতজ আলী বাদি হয়ে এ মামলা করেন। 

গত শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ বিমানের দুবাই থেকে আসা বিজি-২৪৮ উড়োজাহাজের যাত্রীদের আসনের নিচে এবং শৌচাগারের বিভিন্ন জায়গা থেকে স্কচটেপ প্যাঁচানো অবস্থায় ২৮০ পিছ সোনার বার ও ৬ টি ডিম আকারের সোনার বল জব্দ করা হয়। যার ওজন ৩৪ কেজি ২৩৯ গ্রাম। 

তবে পাচার আগের চেয়ে কমলেও তা পুরোপুরি বন্ধ করা যাচ্ছে না। সিলেট বিমানবন্দর থানায় ২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত ২১ টি মামলা হয়েছে সোনা চোরাচালান নিয়ে।  আসামী করা হয় নারীসহ ২৫ জনকে। এসব মামলায় গ্রেফতারকৃতদের অনেকেই দায়সারা তদন্তে জামিনে বেরিয়েও গেছেন। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওসমানীকে ঘিরে দেশের স্বর্ণ চোরাকারবারিরা ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ওই সিন্ডিকেট ভাড়াটেদের দিয়ে বহন করে নিয়ে আসছে এসব চালান। ফলে চালান ধরা পড়লেও সিন্ডিকেটের সদস্যরা সব সময়ই থাকছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। শুল্ক গোয়েন্দারা জানিয়েছেন; শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ বিমানের বিজি-২৪৮ ফ্লাইটটি দুবাই থেকে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরন করে। 


ফ্লাইটে স্বর্ণের চালান আসতে পারে বলে ধারণা করেন দায়িত্বরত কাস্টমস কর্মকর্তারা। এ কারণে ফ্লাইটে আসা যাত্রীদের উপর কড়া নজরদারি করা হয়। এমন সময় দুবাই থেকে আসা ৪ যাত্রীকে সন্দেহের জালে আটকে ফেলেন তারা।

বার ও বল আকারে থাকা এসব সোনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে উড়োজাহাজের যাত্রীদের আসনের নিচে এবং শৌচাগারের বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে রাখা ছিল। কয়েকটি আসনের নিচ থেকে স্কচটেপ প্যাঁচানো অবস্থায় সোনার বার উদ্ধার করা হয়। সব মিলিয়ে ২৮০ পিচ সোনার বার ও ৬টি ডিম আকারের সোনার বল জব্দ করা হয়। যার ওজন ৩৪ কেজি ২৩৯ গ্রাম।


এ সময় আটক করা হয় হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের আসকর মিয়ার ছেলে মো. আক্তারুজ্জামান, হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার চাদপুর কাগাপাশার মনোহর মিয়ার ছেলে মো. মিসফাহ মিয়া,  মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার পশ্চিম বড়দাহমী নয়াবাজার এলাকার মইন উদ্দিন মিয়ার ছেলে মো. হাবিবুর রহমান, সিলেটের দক্ষিণ সুরমার কামালবাজারের নোবাগ গ্রামের ইরন মিয়ার ছেলে মো. সানু মিয়া। তারা প্রত্যেকেই ওই মামলার আসামী।

আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে তাদেরকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দেবাংশু কুমার দে। 

সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কাস্টমসের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদুল করিম জানান, স্বর্ণের চালান পাচারের খবর কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছে গেছে এমন তথ্য পেয়ে চোরাচালানকারীরা সেগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখে থাকতে পারে।

পাচারকারীরা সোনা গলিয়ে বল বানিয়েও নিয়ে এসেছিলেন। সেগুলো বিমানের শৌচাগারে রাখা ছিল। এ ঘটনায় তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরও বলেন, আটক ব্যক্তিদের মধ্যে এক যাত্রী এক সপ্তাহ আগেও সিলেটে এসেছিলেন। এ ছাড়া ওই যাত্রীর মাসে কয়েকবার দুবাই যাতায়াতের তথ্য আছে।


বিমানবন্দরের একাধিক সূত্র জানায়, নানা কৌশলে চোরাকারবারিরা স্বর্ণ পাচার করে সিলেটের বাজারে নিয়ে আসছে। এর কিছু অংশ ঢাকাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যায়। কিন্তু বেশির ভাগ চালান অধরা থেকে যায়। বিশেষ করে, মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে স্বর্ণ চোরাচালান বেশী হচ্ছে।

কাস্টমসের একাধিক সূত্র জানায়, সৌদি আরব থেকেও স্বর্ণের ছোট ছোট চালান আসে মাঝেমধ্যে। তবে বেশিরভাগ স্বর্ণের চালান আসে দুবাই থেকে। আর এসব সোনা সিলেটের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে চলে যায় ভারত। সিলেটের সোনার মোটা দাগের ক্রেতা ভারত বলে জানা গেছে। এ কারনে সিলেট-ভারত একটি সিন্ডিকেটও আছে বলে জানা গেছে। 

 ২০১৪ সালের জুলাই থেকে এ বছর ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ওসমানীতে উদ্ধার হওয়া স্বর্ণের চালান অধিকাংশই দুবাই থেকে আসা। গত ৮ বছরে বিমানবন্দরে উদ্ধার হওয়া চালান ঘেটে দেখা যায়, দুবাই থেকেই বেশি পরিমাণে স্বর্ণ চোরাচালান হচ্ছে। সর্বশেষ শুক্রবার ওসমানী বিমানবন্দরে ৩৪ কেজি স্বর্ণের চালান উদ্ধার করা হয় সেটিও দুবাই থেকে আসা।

 নাম প্রকাশ না করে বিমানবন্দরের কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, স্বর্ণগুলো এখন বিশেষ কায়দায় নিয়ে আসছে চোরাকারবারিরা। কখনো তরল করে আবার কখনো জুসার কিংবা আয়রন মেশিনের ভেতরে বিশেষ কায়দায় প্যাকেজিং করে নিয়ে আসছে।

এছাড়া মোবাইলেল কেসিং, জুতার সোল. বল আকারেও নিয়ে আসা হয়। এই বিশেষ পদ্ধতি রপ্ত করতে সময় লাগছে গোয়েন্দাদেরও। আবার কখনো কখনো বিমানের ফ্লাইটেই রেখে আসা হয় স্বর্ণের চালান। কোন কোন সময় ক্লিনারদের দিয়ে বাইরে নেওয়ার আগে ধরা পড়ে এই স্বর্ণের চালান।

ওসমানী বিমানবন্দরের শুল্ক গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, দুবাই ফ্লাইট চালু হওয়ার পর ওসমানীতে স্বর্ণ চোরাচালানের রুটে পরিণত হয়েছে। বিমানবন্দরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এসব করছে।

ওসমানী বিমানবন্দর ছাড়াও শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও শাহ্ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে স্বর্ণের চালান দেশে দেশে প্রবেশ করে। সম্প্রতি ঢাকার শাহ্জালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর ও চট্টগ্রামের শাহ্ আমানত বিমানবন্দরে কড়াকড়ির কারণে সিলেটের ওসমানী র্আজাতিক বিমানবন্দরকে নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার করছে চোরাকারবারিরা। 


একাধিক শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেন, বিমানবন্দরে কর্মরত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের যোগসাজশে সোনার বড় চালান নির্বিঘেœ বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যায়। এ কাজে সহায়তা করেন শুল্ক, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও বিমানের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

১০ তোলা ওজনের একেকটি সোনার বার বিমানবন্দর থেকে বাইরে এনে দিলে চোরাচালানিদের কাছ থেকে এক হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পান তাঁরা। বিমানের কোনো কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী সোনা পরিবহনে সহায়তা করেন। ২০১৮ সালের ৩ জানুয়ারি ওসমানী বিমানবন্দরে দুবাই দিয়ে আসা একটি ফ্লাইট থেকে প্রায় ৭ কেজি স্বর্ণের  বার উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় বাংলাদেশ বিমানের মেকানিক্যাল অ্যাসিসট্যান্ট কারিমুল ইসলামকে আটক করা হয়।

বিমানবন্দরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, সোনা চোরাচালান মামলায় সাজা কম। এ কারণে মামলায় কেউ ভয় পান না, চোরাচালানও বন্ধ হয় না। তিনি জানান, বাহকদের হাতে সোনা ধরিয়ে দেন দুবাইয়ে অবস্থানরত চক্রের প্রধানরা। বাহক সেই সোনা বিমানের আসনের নিচে, শৌচাগারে বা অন্য কোনো স্থানে লুকিয়ে রেখে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। পরে বিমানবন্দরে কর্মরত লোকজন নিজ দায়িত্বে সেই সোনা বের করে বাইরে নিয়ে আসেন।  

২০২০ সালের ৮ নভেম্বর দুবাইফেরত যাত্রী নরেন্দ্র নাথের কাছ থেকে ৬ কেজি ১৪৮ গ্রাম ওজনের ৩৮ পিস স্বর্ণের বার উদ্ধার করে কাস্টমস। নরেন্দ্র নাথের বাড়ি মৌলভীবাজার এলাকায়।

একই বছরের ১৮ ডিসেম্বর ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা জামিল আহমদ নামের এক যাত্রীর কাছ থেকে প্রায় দুই কেজি স্বর্ণেও বার উদ্ধার করা হয়। ১২টি বার বিশেষ ব্যবস্থায় জামিলের উরুতে আটকানো ছিল। জামিলের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায়।

ওসমানী বিমানবন্দরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি থেকে আসা জাহিদ হোসেন নামের এক যাত্রীর কাছ থেকে ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ৪ কেজি ৬৪ গ্রাম ওজনের ৪০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়।

২০১৮ সালের একই বছরের ৩ জানুয়ারি ওসমানী বিমানবন্দরে দুবাই দিয়ে আসা একটি ফ্লাইট থেকে প্রায় ৭ কেজি স্বর্ণের  বার উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় বাংলাদেশ বিমানের মেকানিক্যাল অ্যাসিসট্যান্ট কারিমুল ইসলামকে আটক করা হয়।

২০১৭ সালের ২৩ জুলাই আবুধাবি থেকে আসা বিমানের লাগেজ হোল্ডে অভিযান চালিয়ে ৩ কেজি ৫০০ স্বর্ণ উদ্ধার করে কাস্টমস। এই চালান আটকের ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি।

২০১৬ সালের ১৭ ডিসেম্বর দুবাই থেকে আসা বিমানে ১ কেজি ৮৭২ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি। একই বছরের ১৬ নভেম্বর ওসমানী বিমানবন্দর থেকে ৯ কেজি ৩০০ গ্রাম ওজনের ৮০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করে কাস্টমস। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। ওই বছরের ১৭ মার্চ ৫৮০ গ্রাম ওজনের পাঁচটি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায়ও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

একই বছরের ২৪ এপ্রিল এক লন্ডন প্রবাসীর কাছ থেকে ৪৩২ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার করে কাস্টমস। পরে ব্যাগেজ রুলস মোতাবেক বিষয়টি নিষ্পত্তি করা হয়। 

২০১৪ ও ২০১৫ সালে ওসমানী বিমানবন্দর থেকে ১৯ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করে কাস্টমস। এছাড়াও, ১০০ ও ২০০ গ্রাম স্বর্ণ আটক, শুল্কায়ন, ন্যায় নির্ণয়নের ঘটনা প্রায়ই ঘটছে বলে জানা গেছে।

২০২১ সালে ২৭ ডিসেম্বর ওসমানীতে ৭ কোটি টাকা মূল্যের ১১ কেজি ২২০ গ্রাম স্বর্ণসহ দুবাই থেকে আসা চার যাত্রীকে আটক করে কাস্টমস বিভাগ। তারা ব্লেন্ডার মেশিন ও আয়রন মেশিনের ভেতরে কৌশলে নিয়ে আসেন ওই পরিমাণ স্বর্ণ।

এ ব্যপারে সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বলেন, স্বর্ণের চোরাচালান আটক হওয়ার পর থানায় মামলা হয়। পুলিশ মামলা তদন্ত করে। তদন্তকালে আসামীকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদও করার পাশাপাশি নানাভাবে মূল রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চালানো হয়।

আসামী স্বীকারোক্তি দিয়ে বলে সে নিজেই চালান নিয়ে এসেছে। তার সঙ্গে অন্য কেউ জড়িত নয়। এরপর আর পুলিশের কিছু করার থাকে না। আসামীর স্বীকারোক্তির পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়ে থাকে। সিলেটের অধিকাংশ মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান। 

এ জাতীয় আরো খবর

প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেওয়ায় যুবদলের ৫ নেতাকে শোকজ

প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেওয়ায় যুবদলের ৫ নেতাকে শোকজ

জাল ভোটারের ছবি তুলতে গিয়ে হামলার শিকার সাংবাদিক

জাল ভোটারের ছবি তুলতে গিয়ে হামলার শিকার সাংবাদিক

সুরমা টাওয়ারের ১৩ তলা থেকে পড়ে সিসিক কর্মচারীর মৃত্যু

সুরমা টাওয়ারের ১৩ তলা থেকে পড়ে সিসিক কর্মচারীর মৃত্যু

সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ সড়কে ট্রাক ও সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ সড়কে ট্রাক ও সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

 ইসি আনিছুর রহমান: নির্বাচনে  কোনো পক্ষপাতমূলক আচরণ সহ্য করা হবে না

ইসি আনিছুর রহমান: নির্বাচনে কোনো পক্ষপাতমূলক আচরণ সহ্য করা হবে না

আব্দুস সামাদ আজাদের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

আব্দুস সামাদ আজাদের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ