২০২৩-০৬-২২ ১০:০৪:৪৭ / Print
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলায় পাহাড়ি ঢলের স্রোতে ভেসে যাওয়া মাসহ দুই শিশু নিখোঁজের ঘটনার তিনদিন পর শিশু জবা রাণী দাস(৭)লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার বৃহত্তর ছায়ার হাওরের খালিয়াজুড়ি সীমানার(নেত্রকোনা জেলার)হুনাকান্দা নামক স্থান থেকে উদ্ধার করা হয়।
সে শাল্লা উপজেলার হবিবপুর ইউনিয়নের বিলপুর গ্রামের রথীন্দ্র দাসের মেয়ে।
গত মঙ্গলবার(২০ জুন)১১টায় ছায়ার হাওরের মাউতি বিলের পূর্ব পাড় থেকে রথীন্দ্র দাসের স্ত্রী নিখোঁজ দুর্লভ রানী দাস (৩০) এর মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ও পুলিশ। এখনও রথীন্দ্র দাসের ছেলে বিজয় দাস(৫) নিখোঁজ রয়েছে।
পুলিশ জানায়,বৃহস্পতিবার (২২ জুন)দুপুর ১টায় দিকে নিখুঁত শিশুর মরদেহটি খালিয়াজুড়ি সীমানার(নেত্রকোনা জেলার) হুনাকান্দা নামক স্থানে এলাকাবাসীর শিশুর মৃতদেহ ভেসেঁ থাকতে দেখে খালিয়াজুড়ি থানা পুলিশকে খবর দেয়।
তারপর তারা শাল্লা থানা পুলিশকে জানানে রথীন্দ্র দাসকে সঙ্গে নিয়ে জবা রাণী দাসের মরদেহটি সনাক্ত করে উদ্ধার করে আনা হয়েছে। তবে নিখোঁজ বিজয় দাস (৫) এর খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি।
শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহম্মদ আমিনুল ইসলাম জানান,ছায়ার হাওরের খালিয়াজুড়ি সীমানা থেকে জবা রাণীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ছেলে বিজয় দাসের সন্ধান এখনো পাওয়া যায়নি। তিনি আরও জানান,
গত ১৯ জুন সোমবার সন্ধা ৭টায় শাল্লা ব্রিজ সংলগ্ন বাহাড়া রোড থেকে ব্রিজে উঠার সময় পাকা সড়কে স্রোতের টানে দাঁড়াইন নদীতে ডুবে যায় দুর্লভ রানী দাস ও তার মেয়ে জবা রানী দাস ও ছেলে বিজয় চন্দ্র দাস নিখোঁজ হয়।