ষ্টাফরিপোটার সুনামগঞ্জ এবার গত বারের চেয়ে বেশি সর্তকতা অবলম্বন করে কাজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপ মন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম।
তিনি আরও জানান,কৃষকের কষ্টের ফলানো সোনালী বোরো ধান গোলায় না তোলা পর্যন্ত সুনামগঞ্জের পানি উন্নয়ন বোর্ডের সকল কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। খুব জরুরি প্রয়োজন না হলে কেউ ত ছুটি নিবেই না বরং অন্য জায়গা থেকে কর্মকর্তা এনে এই হাওরের কাজ করবো।কৃষকের মুখে হাসি ফোটাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের নিদের্শনা দিয়েছেন সে লক্ষ্যেই আমরাও গুরুত্বসহকারে কাজ করছি। এবারও হাওরের প্রতিটি বাঁধ নির্মাণের কাজ পরিদর্শন করতে আমি আসব,প্রতিমন্ত্রী,আমাদের মন্ত্রনালয়ের সচিব,জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্মকর্তাগন।
বুধবার বিকেলে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার বৃহত্তর শনির হাওরের বাঁধ পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপ-মন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম আরও বলেন,হাওরে ৫৪ ভাগ ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। মার্চের প্রথম সপ্তাহে শতভাগ কাজ শেষ হয়ে যাবে। ২৬জন সার্ভেয়ার হাওরে কাজ করে চলে যাবার কথা কিন্তু হাওরের স্বার্থে এখনও তাদের ছেড়ে দেয়া হয়নি। তাদেরকে এখনও রাখা হয়েছে তারা হাওরে থাকবে এবং যেখানেই সমস্যা হবে সেখানেই তারা পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপ-মন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম আরও বলেন,কৃষি বান্ধব প্রধানমন্ত্রী হাওরের কৃষকদের চিন্তা করেন সব সময়। তাই কৃষকদের ফসল ঘরে উঠানো জন্য ও হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের স্থায়ী সমাধানের জন্য কাজ করছে সরকার। আগামী দুই মাস আমরা কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখব এবং সবোচ্ছ চেষ্টা করব বাঁধের কাজ সঠিক ভাবে সম্পন্ন করতে।
তিনিও আরও বলেন,হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজে কেউ অনিয়ম দূর্নীতি করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে সে যে কোনো কর্মকর্তা হউক পিআইসি হউক ছাড় দেয়া হবে না।
এসময় উপস্থিত ছিলেন,সুনামগঞ্জ ১আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন,জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী,উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান করুনা সিন্ধু চৌধুরী বাবুল,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুপ্রভাত চাকমা,সহকারী কমিশনার ভূমি আসাদুজ্জামান রনি স