মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪ইংরেজী, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বাংলা ENG

শিরোনাম : সদর উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী ডা. খলিলুর রহমানের গণসংযোগ সিলেটে আজ থেকে শুরু হচ্ছে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহ ইসি আনিছুর রহমান: নির্বাচনে কোনো পক্ষপাতমূলক আচরণ সহ্য করা হবে না ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠানোর আহবান জানালেন প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী আব্দুস সামাদ আজাদের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ এপিবিএন সিলেট এর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের উদ্বোধন বাংলাদেশী কর্মীদের ভিসা সহজ করতে যুক্তরাজ্য সরকারের প্রতি আহ্বান প্রবাসী প্রতিমন্ত্রীর উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার ইনচার্জ অমিত দাস শিবুর রহস্যজনক মৃত্যু কোম্পানীগঞ্জে বাস সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২ সুনামগঞ্জে ট্রাক সিএনজি সংঘর্ষে একজন নিহত

নিজ মাঠে বাংলাদেশকে রুখে দিল মঙ্গোলিয়া

সিলেট সান স্পোর্টস ::

২০২২-০৩-২৯ ১৬:১০:৫৩ /

ড্র করেও জিতল মঙ্গোলিয়া। ড্র করেও হারল বাংলাদেশ। বাংলাদেশ-মঙ্গোলিয়া ফিফা প্রীতি ম্যাচে এটিই হতে পারে সারকথা। গতকাল সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে দু’দলের এই ম্যাচে কোনো গোল হয়নি। বাংলাদেশ অনেক চেষ্টা করেও দেশের মাটিতে মঙ্গোলিয়াকে হারাতে ব্যর্থ। অথচ ২০০১ সালে এই মঙ্গোলিয়াকে সৌদি আরবের মাটিতে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ৩-০ গোলে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সেবার ৭ দিনের ব্যবধানে ফিরতি ম্যাচে মঙ্গোলিয়া আটকে দেয় জর্জ কোটানের বাংলাদেশকে (২-২)। ২১ বছর পর আজ তারা বাংলাদেশকে বাংলাদেশের মাঠে রুখে দিয়েছে। যা কিনা মঙ্গোলিয়ার ফুটবলে একটা সাফল্যই। ম্যাচ শেষে তাই পরিতৃপ্তি ছিল মঙ্গোলিয়ার খেলোয়াড়দের চোখেমুখে। অন্যদিকে বাংলাদেশের ফুটবলারদের জন্য এটি হতাশার সন্ধ্যা। দ্বিতীয়ার্ধে প্রায় একতরফা খেলেও গোল করতে না পারার জন্য শুধু নিজেদেরই দুষতে পারে বাংলাদেশ। তবে প্রায় ভরে যাওয়া সিলেট স্টেডিয়ামের গ্যালারি থেকে অভ্যর্থনাই পেয়েছেন জামাল ভূঁইয়ারা। গত ২৪ মার্চ মালদ্বীপের কাছে ২-০ গোলে হেরে যাওয়া ম্যাচে বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরার ছক ছিল ৪-৪-২। মঙ্গোলিয়ার সঙ্গে সেটি বদলে ৪-১-৪-১। একাদশের প্রথমে একটি বদলের সিদ্ধান্ত নেন কোচ কাবরেরা। লেফট ব্যাক বিশ্বনাথের জায়গায় ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার আতিকুর রহমান। আতিক দলে আসায় প্রথাগত ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার জামাল ভূঁইয়াকে আক্রমণে সহয়তার দায়িত্ব দেন কোচ। তবে দল মাঠে আসার পর শেষ মুহূর্তে আরেকটি বদল আসে দলে। মিডফিল্ডার বিপলু আহমেদের জায়গায় রাইট ব্যাক রিমন হোসেনকে আনা হয়। দুই স্টপারে তারিক কাজী ও টুটুল হোসেন। কিন্তু ছক পাল্টেও ভাগ্য পাল্টাল না বাংলাদেশের। কাবেরার অধীনের দুই ম্যাচ খেলে জয়ের দেখা পেল না বাংলাদেশ। মঙ্গোলিয়ার ফুটবলারদের স্কিল ভালোই। বুদ্ধিদীপ্ত এবং মনপ্রাণ ঢেলে খেলতে ভালোবাসেন তাঁরা। কিন্তু ঘাসের মাঠে তাঁরা যে অভ্যস্ত নন সেটি বোঝা গেছে। তা ছাড়া একটা দল হিসেবে খেলতে না পারায় কিছু সমস্যায় পড়ছিল। সংঘবদ্ধ প্রতিজ্ঞায় সেসব উতরে গেছে সফরকারিরা। বাংলাদেশের ফুটবলাররা বল পেলে দ্রæত কাভারিং করেছেন তাঁরা। বল কেড়ে নিতে তাঁদের চেষ্টা ছিল দেখার মতো। শেষ দিকে জানপ্রাণ দিয়ে লড়ে রক্ষণ কাজটা করে গেছে মঙ্গোলিয়া। প্রথমার্ধের মাঝামাঝি নিজেদের গুছিয়ে নিয়ে বাংলাদেশের পাসিংয়ের রাস্তাগুলো বন্ধ করেছে মঙ্গোলিয়া এবং নিজেরা আক্রমণেও এসেছে। তবে প্রতি আক্রমণে বাংলাদেশের ডিফেন্সিভ থার্ডে এসে বল হারিয়ে ফেলেন মঙ্গোলিয়ার ফরোয়ার্ডেরা। বাংলাদেশ দল নিজেদের রক্ষণে কোনো সুযোগই দেয়নি মঙ্গোলিয়াকে। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে এসে প্রথম কর্ণার পেয়েছে মঙ্গোলিয়া। ফলে বাংলাদেশ গোলকিপার আনিসুর রহমানকে কোনো পরীক্ষা দিতে হয়নি ম্যাচে। শুরুতেই অবশ্য বিড়ম্বনায় পড়েন আনিসুর। মাঠের ভেতর তাঁর সামনে হঠাৎ এক কুকুরের প্রবেশ। কুকুরকে মাঠ থেকে তাড়াতে খেলা বন্ধ রাখতে হয় মিনিট তিনেক। এরপর খেলা শুরু হলে বেশির ভাগ সময় গোলকিপার আনিসুর সামনে তাকিয়ে তাঁর দলের খেলাই দেখেছেন। শুরুতে কিছুটা ঝিলিক দিয়ে প্রথমার্ধের মাঝামাঝি অবশ্য ছন্দ হারায় বাংলাদেশ। দুটি পাস ঠিক মতো হচ্ছিল না তখন। নিজেদের সেরাটাও এই সময় দিতে পারেননি সোহেল রানারা। দল হিসেবে ওই সময়টা স্বাগতিকদের এলোমেলো মনে হয়েছে। যদিও বা প্রান্ত দিয়ে রাবিক হোসেন তেড়েফুড়ে ঢোকেন বেশ কবার। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তারপরও গোল আসতে পারত স্ট্রাইকার সুমন রেজা নিখুঁত থাকলে। প্রথমার্ধে তাঁর শট লাগে ক্রসবারে। বিরতির ঠিক আগে ছোট ডিয়ের একটু সামনে থেকে বল মারলেন বাইরে। পোস্টে রাখতে পারলে গোল হতে পারত। এটি ছিল এই অর্ধে সহজতম সুযোগ। ৬০ মিনিটে সুমন রেজাকে তুলে মাঠে পাঠানো হলো বাংলাদেশ দলের ’নাম্বার টেন’ নাবিব নেওয়াজকে। ৭৬ মিনিটে জোড়া বদল আনেন কোচ। রাকিব ও জামালের বদলে আসেন জাফর ইকবাল ও বিপলু। বিপুল এসে ভালো সুযোগ পেলেও বল মারেন বাইরে। শেষক্ষণে মাঠে এলেন জুয়েল রানা ও রায়হান। রায়হানকে নামিয়ে চেষ্টা করা হলো লম্বা থ্রো থেকে যদি কিছু করা যায়। কিন্তু এই ঔষধেও কাজ হয়নি। শেষ মিনিটে রায়হানের শট যায় বাইরে। অনেক চেষ্টা করেও বাংলাদেশ গোল আদায় করতে পারেনি। সিলেটের মাঠে বাংলাদেশ আগে ৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ২টি জিতেছে, ২টি হার। এবার তার সঙ্গে যোগ হলো ড্র। তবে এই ড্র বাংলাদেশের জন্য তৃপ্তির নয়, আত্ম জিজ্ঞাসার। গোল করতে না পারার চিরন্তন ব্যর্থতার ফল। সিলেটে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে দুর্ভাগ্য পথ আগলে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের। ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আধিপত্য ধরে রাখে বাংলাদেশ। গোল করার সুযোগও আসে বেশ কয়েকটি। কিন্তু ফিনিশিংয়ে ব্যর্থতায় দুর্ভাগ্য মিলিয়ে শেষ পর্যন্ত ড্র ভাগ্য বরণ করলেন জামাল-ইয়াসিনরা। প্রথমার্ধে সুমনের শট লেগেছে ক্রসবারে। এর আগে পরে নিশ্চিত গোলের সুযোগ নষ্ট হয়েছে বেশ কয়েকটা। তাতে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে একগাদা সুযোগ সৃষ্টি করেও জেতা হলো না বাংলাদেশের। মঙ্গলবার সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার প্রীতি ম্যাচটি গোলশূন্য ড্রয়ে শেষ হয়েছে। ২১ বছর আগে সর্বশেষ দেখায়ও ড্র করেছিল দুই দল। এদিকে ম্যাচ শুরুর প্রথম মিনিটেই সুযোগ পায় বাংলাদেশ। মধ্য মাঠ থেকে ইব্রাহিমের বাড়ানো বলে ডি বক্সে ফুকে বাম পাশে জোরালো শট করেন রাকিব হোসেন। কিন্তু এই প্রচেষ্টা ঠেকিয়ে দেন মঙ্গোলিয়ার গোলরক্ষক মনখ-এরদেনে এনখতাইভান। খেলার তৃতীয় মিনিটে আবার আক্রমণে যায় লাল সবুজরা। খেলার ১০ মিনিটে আবার আক্রমণে যায় বাংলাদেশ। এবার সেটা প্রতিহত করেন মঙ্গোলিয়ান ডিফেন্ডাররা। ১২ মিনিটে ইয়াসিন ফের সুযোগ নষ্ট করেন। শুরুতে মঙ্গোলিয়ানরা ছিলো রক্ষণাত্মক। তবে সময় যত গড়াতে থাকে তারাও আক্রমণাত্মক হতে থাকে। বেশ কয়েকবার আক্রমণ চালালেও বাংলাদেশের ডিফেন্ডাররা পরাস্ত করেন। ম্যাচের ২৮ তম আবারও সুযোগ পেয়ে হাতছাড়া করে বাংলাদেশ। ৩২ মিনিটে আবারও আক্রমণে যাওয়া রাকিবের প্রচেষ্টা নস্যাৎ করেন মঙ্গোলিয়ান গোলরক্ষক। মিনিট চার পর ফ্রি-কিক পেলেও কাজে লাগাতে পারেননি জামালরা। এর দুই মিনিট পর মঙ্গোলিয়া আক্রমণে গেলে ডি-বক্সের ভেতর থেকে চেষ্টা নস্যাৎ করেন তারিক কাজী। ৪০ মিনিটে জামালের ফ্রি-কিক থেকে পাওয়া বল গোলের সুযোগ তৈরি হয়। তবে সুমন রেজার সেই শট বারে লেগে ফিরে আসলে ফের সুযোগ হাতছাড়া হয়। সুমন বঞ্চিত হন নিজের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক গোল থেকে। ৪৪ মিনিটে আবারও জামালের বাড়ানো বল ডি-বক্স থেকে প্রতিহত করেন মঙ্গোলিয়ান ডিফেন্ডাররা। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত চার মিনিট সময় যোগ হয়। শেষ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে জামালের বাড়ানো শটে আবারও সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন সুমন রেজা। ফলে গোল শূন্য থেকেই প্রথমার্ধ শেষ করে দুই দল। দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম থেকেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে বাংলাদেশ। প্রথম মিনিটেই থ্রো-ইন পায় বাংলাদেশ। তবে ডি বক্সে ঢুকার আগেই প্রতিহত করে মঙ্গোলিয়া। চলে যায় পাল্টা আক্রমণে। এভাবে দু দলই আক্রমণ পাল্টা আক্রমণে মেতে উঠে। সুমন রেজাও কয়েকবার সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি। ৫৯তম মিনিটে আবারও লম্বার শট সোজা গোল কিপার তালুবন্দী করেন। পরের মিনিটেই সুমন রেজাকে তুলে নেওয়া হয় মাঠ থেকে। তার বদলী হিসেবে মাঠে নামেন দীর্ঘদিন পর ইনজুরি কাটিয়ে দলে ফেরা নাবিব নেওয়াজ জীবন। ৬১ তম মিনিটেই সুযোগ তৈরি করে দেন জামালকে। জামাল লম্বা শট নিলে মঙ্গোলিয়ার গোলরক্ষক তা তালুবন্দী করেন। চার মিনিট পর লম্বা এক শট নেন জীবন। তবে হেড করতে পারেননি রাকিব। পরের মিনিটেই রাকিবকে বল বাড়িয়ে দেন জামাল। তবে রাকিবকে পরাস্ত করেন মঙ্গোলিয়ান ডিফেন্ডার। তিনি পরে যান। পেনাল্টির আবেদন করেন। কিন্তু রেফারি তাতে সায় দেননি। ৭০ মিনিটে রিমনের বাড়ানো শট জামালের পায়ে লাগে। তবে গোলরক্ষক বাধা হয়ে দাঁড়ালে কর্ণারের বিনিময়ে রক্ষা পায় মঙ্গোলিয়া। ৭২ মিনিটে ইব্রাহিম একাই বল নিয়ে ঢুকে যান ডি-বক্সে। তবে সে সুযোগও নস্যাৎ হয় গোলরক্ষকের হাতে লেগে। ডিফেন্ডাররা দ্রæত ক্লিয়ার করলে পাল্টা আক্রমণে যায় মঙ্গোলিয়া। তবে বাংলাদেশের গোলরক্ষক জিকো সেটা রক্ষা করেন। খেলার ৭৫ মিনিটে তুলে নেওয়া হয় অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে। তার বদলী হিসেবে মাঠে নামানো হয় জাফর ইকবালকে। অধিনায়কের দায়িত্ব দিয়ে যান জীবনকে। পরের মিনিটেই কর্ণার পায় বাংলাদেশ। সেটাও প্রতিহত করেন গোলরক্ষক মনখ-এরদেনে। পরের মিনিটে বিপলু গোলের সুযোগ তৈরি করলেও ব্যর্থ হয়। ৭৬ মিনিটে মাঠে দুই পরিবর্তন আনে মঙ্গোলিয়া। অবশ্য এর দুই মিনিট পর আবারও আক্রমণে যায় বাংলাদেশ। কিন্তু লোকাল হিরো বিপলু সুযোগ হাতছাড়া করেন। ৭৭ মিনিটে মাঠে দুই পরিবর্তন আনে মঙ্গোলিয়া। অবশ্য এর দুই মিনিট পর আবারও আক্রমণে যায় বাংলাদেশ। কিন্তু লোকাল হিরো বিপলু সুযোগ হাতছাড়া করেন। পরের দুই মিনিটে পরপর দুবার সোহেল রানাকে গোলের সহজ সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেন মঙ্গোলিয়ান ডিফেন্ডাররা। ৮৭ মিনিটে দুই পরিবর্তন আনে বাংলাদেশ। নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে ফের দুবার গোলের সুযোগ তৈরি হয় বাংলাদেশের। দুটো সুযোগই থ্রোইনের বিনিময়ে রক্ষা করে মঙ্গোলিয়ানরা বাংলাদেশকে গোল বঞ্চিত করে। নির্ধারিত সময় শেষে খেলায় অতিরিক্ত সময় আরও ৫ মিনিট যোগ হয়। অতিরিক্ত সময়ের প্রথম মিনিটেই আক্রমণে যায় মঙ্গোলিয়া। সেটা রক্ষা করেন বাংলাদেশের গোলরক্ষক জিকো। ৯২ মিনিটের সময় হলুদ কার্ড দেখেন মঙ্গোলিয়ার গাল এরদেনে।। শেষ মিনিটে গোলের সুযোগ পেয়েও বল পোস্টের ওপর দিয়ে মারেন জাফর। দ্বিতীয়ার্ধে মাঠের নিয়ন্ত্রণ পুরোটাই নিয়ে নেয় বাংলাদেশ। এ সময় গ্যালারি থেকে ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠল চারদিক। ছোট ছোট পাসে বারবার জীবনরা ঢুকে পড়েন প্রতিপক্ষ্যের রক্ষণভাগে। কিন্তু রক্ষব্যুহ আর ভেদ করা সম্ভব হয়নি তাদের। ফলে ম্যাচ শেষে স্কোরবোর্ডে দুইদলের নামের পাশেই শূন্য ঝুলে থাকলো।

এ জাতীয় আরো খবর

ভারতকে হারালে সাকিবদের সঙ্গে ডেটে যাবেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী সেহার

ভারতকে হারালে সাকিবদের সঙ্গে ডেটে যাবেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী সেহার

আফগানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ শুরু টাইগারদের

আফগানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ শুরু টাইগারদের

ভারতের সঙ্গে সিরিজে সমতা বাংলাদেশের মেয়েদের

ভারতের সঙ্গে সিরিজে সমতা বাংলাদেশের মেয়েদের

হৃদয় ও শামীমের ব্যাটে ভর করে বাংলাদেশের জয়

হৃদয় ও শামীমের ব্যাটে ভর করে বাংলাদেশের জয়

 তামিম আউট, শান্ত-লিটন এগুচ্ছেন

তামিম আউট, শান্ত-লিটন এগুচ্ছেন

র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের এক ধাপ উন্নতি

র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের এক ধাপ উন্নতি