২০২২-০৫-৩০ ১০:২৩:২৯ / Print
সিলেটে শোক র্যালিসহ বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে বিএনপির প্রতিষ্টাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪১তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন করা হয়েছে।
সোমবার ৩০শে মে বিকালে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির উদ্যোগে নগরীর রেজিস্ট্রারী মাঠ থেকে শুরু করে এই শোক র্যালি আম্বরখানা পয়েন্টে গিয়ে শেষ হয়।
শোক র্যালিতে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল, কৃষকদল, শ্রমিকদল, মহিলাদল সহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী অংশ গ্রহন করেন।
র্ ্যলির সামনে দলীয় বিশাল পতাকা, নেতাকর্মীদের হাতে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি সম্বলিত বিভিন্ন ফেস্টুন দেখা যায়। র্যালি শুরু হওয়ার পূর্বে রেজিষ্টারী মাঠে নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির,
সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, বিএনপির কেন্দ্রীয কমিটির সহ ক্ষুদ্রঋন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, মহানগর বিএনপির আহবায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালি পংকী, সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এড.এমরান আহমদ চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মিফতাহ্ সিদ্দিকী।
রেজিস্ট্রারী মাঠে র্যালি পূর্ববতী সমাবেশে বক্তব্যে বিএনপি চেয়ারপার্সনের অন্যতম খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেন, সন্ত্রাসী কায়দায় দমনপীড়নের মাধ্যমে সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়।
প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, মামলা করা হচ্ছে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বিএনপির বিরুদ্ধে এই সরকার কোনো সমালোচনা করার কোনো ক্ষেত্র না পেয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে অপপ্রচার চালিয়ে আসছে।
বিএনপি এদেশের গণমানুষের সংগঠন, আজকের ঐতিহাসিক শোক র্যালি তার জ্বলন্ত প্রমান। আজ সুশৃঙ্খল এই শোক র্যালি সফল করে তুলার জন্য সকল নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এ সময় সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন,শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪১ তম শাহাদত বার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। জিয়াউর রহমানের জীবন আদর্শ ধারন করে গনতন্ত্র রক্ষায় আমাদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আজ শোকের দিন। জিয়াউর রহমান কে যদি বিপদগামীরা হত্যা না করতো তাহলে বাংলাদেশ একটি উন্নত মডেল হিসেবে প্রতিষ্টা পেত।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আবদুল গাফফার, আশিক চৌধুরী, মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, মামুনুর রশীদ মামুন, ইসতিয়াক আহমদ সিদ্দিকী, সিদ্দিকুর রহমান পাপলু, এডভোকেট .হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, মাহবুবুল হক চৌধুরী।
মহানগর বিএনপির নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আহবায়ক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক হুমায়ুন কবির শাহীন, ফরহাদ চৌধুরী শামিম, রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, জিয়াউল গনি আরেফিন জিল্লুর, এড.হাবিবুর রহমান হাবিব, সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, সুদীপ রঞ্জন সেন বাপ্পু, এমদাদ হোসেন চৌধুরী,
আজমল বক্ত চৌধুরী সাদেক, নজীবুর রহমান নজীব, মইন উদ্দিন সোহেল, এড.রোকসানা বেগম শাহনাজ, সালেহ আহমদ খসরু, আহবায়ক কমিটির সদস্য নাসিম হোসেইন, জিয়াউল হক জিয়া, আব্দুর রহিম, আমির হোসেন, নিহার রঞ্জন দে, আব্দুল দীপক, এড.আতিকুর রহমান সাবু,
মাহবুব কাদির শাহী, সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, মুর্শেদ আহমদ মুকুল, হুমায়ুন আহমদ মাসুক, আকতার রশীদ চৌধুরী, নুরুল আলম সিদ্দিকী খালেদ, আফজল হোসেন, শামীম মজুমদার, মতিউল বারী চৌধুরী খুর্শেদ, আবুল কালাম, ডাঃ নাজমুল ইসলাম, সৈয়দ সাফেক মাহবুব, মাহবুব চৌধুরী।
উপজেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে আবুল কাশেম, আব্দুর রহমান, কুহিনূর আহমদ, অহিদুজ্জামান চৌধুরী সুফি, মাহবুব আলম, জসিম উদ্দিন, নুমান আহমদ মুরাদ,জালাল উদ্দিন।
অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এড.মোমিনুল ইসলাম মোমিন, শাহনেওয়াজ বক্ত চৌধুরী তারেক, মকসুদ আহমদ, আব্দুল আহাদ খান জামাল,আব্দুল ওয়াহিদ সোহেল, দেওয়ান জাকির হোসেন খান, আজিজুল হোসেন আজিজ, শহীদ আহমদ চেয়ারম্যান, তাজরুল ইসলাম তাজুল,
আবুল কালাম, ইসলাম উদ্দিন, নিজাম উদ্দিন তরফদার, রায়হান এইচ খান, মাসুক এলাহি, আব্দুর রহমান, আলতাফ হোসেন সুমন, সুদীপ জ্যোতি এষ, দেলোয়ার হোসেন দিনার, ফজলে রাব্বি আহসান, সালেহা কবির শেপি, ফাহিমা কুমকুম প্রমুখ। আম্বরখানা পয়েন্টে র্যালি পরবর্তী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির,
সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ও বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সহ ক্ষুদ্র ঋনবিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক।