বালাগঞ্জ উপজেলা মৎস্য খাতে এগিয়ে যাচ্ছে। মৎস্য উন্নয়নে বিশ্ব তালিকায় বাংলাদেশ চতুর্থ স্থানে। এর অংশীদার বালাগঞ্জও। দেশে এ খাতের জিডিপিতে বালাগঞ্জ মৎস্যখাত ভূমিকা রাখছে।
বিগত দিনের তুলনায় মৎস্য চাষে ব্যাপক মানুষ অগ্রসর হচ্ছে। এখানে পাংগাস, পাবদা, গুলশা, টেংরা চাষ স্থাপন বিষয়ক পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে মাছচাষে যেনো চাষীরা উদ্বুদ্ধ হয়।
বক্তারা আরো বলেন, মাছ চাষ বিষয়ক পরামর্শ দিতে মৎস্য দপ্তর অপেক্ষা করছে। সরকারি সহায়তার জন্য দিনরাত মৎস্য দপ্তর কাজ করে যাচ্ছে যাবে।
সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলায় ‘নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, মুজিববর্ষে বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে ২০২১-২২ আর্থিক বছরে ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্যচাষ প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণ প্রকল্প (২য় পর্যায়) এর আওতায় দু'দিন ব্যাপী উপজেলার মৎস্যচাষীদের প্রশিক্ষণের সমাপনী দিনে এসব কথা বলেন বালাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মোস্তাকুর রহমান মফুর, সিলেট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, সিলেট জেলা মৎস্য দপ্তরের সিনিয়ন সহকারি পরিচালক আরিফ হোসেন, সিলেট উপ-প্রকল্প পরিচালক দ্বিজরাজ বর্মন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) উপজেলা সিনিয়ন মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ের বাস্তবায়নে সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদের মিলনায়তন কক্ষে আঠারো জন আ.ডি/এফ.এফ'দের কার্প নার্সারি, পাংগাস ও পাবদা, গুলশা, টেংরা চাষ প্রদর্শনী স্থাপন বিষয়ক প্রশিক্ষণের (১ম পর্ব) সমাপনী দিনের আরো বক্তব্য দেন উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা নির্মল চন্দ্র বণিক।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মৎস্য দপ্তরের ক্ষেত্রসহকারী মো. শামসুল হক, সাংবাদিক জাগির হোসেন, ক্ষেত্রসহকারী শিল্টু লাল দাস, লীফ আশীষ দাম, আমীর আলী সহ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, প্রশিক্ষণের পূর্বে ২০২১-২২ আর্থিক সালে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) আয়োজনে মৎস্য মেলা/ উদ্ভাবনী মেলা/ মৎস্যচাষি শোভাযাত্রা অনুষ্টিত হয়।
সিলেটসানডটকম-এবিসি