২০২২-০৯-২৫ ১২:৪২:২৪ / Print
দুবাই আনর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় বাংলাদেশ। বাংলাদেশর হয়ে আবারো ইনিংস শুরু করেন সাব্বির রহমান ও মেহেদী মিরাজ। প্রথম ওভারের বেশ অস্বস্তি বোধ করেন মেহেদী মিরাজ। ওভারের শেষ বলে চার মেরে কিছুটা স্বস্তি ফিরে পান তিনি।
কিন্তু দ্বিতীয় ওভারের এসেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তৃতীয় বলে সাবির আলিকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে বাসিল হামিদের হাতে ধরা পড়েন তিনি। শূন্য রানেই সাজঘরে ফিরতে হায় তাকে। এরপর ক্রিজে আসেন ইনজুরি কাটিয়ে দলে ফেরা লিটন দাস।
সাবির আলিকে একটি চার ও পরের ওভারে স্পিনার আফজল খানকে দুটি চার মেরে ভাল কিছুর আভাস দিচ্ছিলেন তিনি। তবে ওভারের ৫ম বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন লিটন। ৮ বলে ১৩ করে ফিরে যান তিনি। এরপর দলীয় ৩৫ রানে আউট হন মেহেদী মিরাজ।
জাওয়ার ফরিদের বলে ক্রিজ থেকে বেড়িয়ে এসে খেলতে গিয়ে বোলারের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ১৪ বলে ১২ রান করে সাজঘরে ফেরেন মিরাজ। এরপর ক্রিজে আসেন ইয়াসির রাব্বি। ৭তম ওভারের প্রথম বলে কার্তিক মাইয়াপ্পানকে মারতে গিয়ে বোল্ড হন তিনি। ৭ বলে ৪ করে ফেরেন তিনি।
এরপর ক্রিজে আসেন মোসাদ্দেক সৈকত। ১১ তম ওভারের শেষ বলে লেগ স্পিনার মাইয়াপ্পানকে ডাউন দ্যা উইকেটে খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক অরবিন্দের হাতে স্ট্যাম্পিং হন তিনি। ৮ বলে ৩ রান করে ফিরে যান সৈকত। ১১ ওভার শেষে দলীয় ৭৭ রানে ৫ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
এরপর ক্রিজে আসেন অধিনায়ক নূরুল হাসান সোহান। নূরুল হাসানকে নিয়ে উইকেটের এক পাশ আগলে রাখে আফিফ হোসেন। সাবলীল ব্যাটিংয়ে নিজের অর্ধ-শতক পূর্ণ করেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
সোহানকে সাথে নিয়ে ৫৪ বলে ৮১ রানের পার্টনারশিপ করেন। আফিফ ক্যারিয়ার সেরা ৫৫ বলে ৭৭ রান করে অপরাজিত থাকেন। আর ক্যাপ্টেন নূরুল হাসান করেন ২৫ বলে ৩৫ রান। ২০ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৫৮ রান।